পোস্টগুলি

মে, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ছোট গল্পঃ গোলোক বাবুর চেয়ার! - জয়ন্ত বিশ্বাস

ছবি
আলতা লালে লিখেছিলেন 'এখানে নোংরা ফেলবেন না' তার পর নীল সাদায় লিখলেন 'এখানে নোংরা ফেলবি না' নাহ! তাও গোলোক বাবু কিছুতেই বাড়ির  সামনে ময়লা ফেলা বন্ধ করতে পারছেন না আচ্ছা এবার কি গেরুয়া কালিতে লিখে নীচে জুড়ে দেব 'আদেশানুসারে প্রধানমন্ত্রী' ? তাতেও কাজ না হলে 'আদেশানুসারে রাষ্ট্রপতি'!! ..

চকচকে জেলখানা - সায়ন্তনী ব্যানার্জী (স্বরচিত কবিতা)

ছবি

আজব দুনিয়ার জুনিয়ার - সায়ন্তনী ব্যানার্জী (স্বরচিত কবিতা)

ছবি

লঙ্কাকাণ্ড! - সায়ন্তনী ব্যানার্জী (স্বরচিত কবিতা)

ছবি

শিল্পমেলা - সায়ন্তনী ব্যানার্জী (স্বরচিত কবিতা)

ছবি

হিংসা - সায়ন্তনী ব্যানার্জী (স্বরচিত কবিতা)

ছবি

দূর্গাপুজো ও হেরিটেজ ট্যুরিজম - ঐন্দ্রিলা সাউ

ছবি
Image Source: ich.unesco.org “আশ্বিনের শারদপ্রাতে বেজে উঠেছে আলোক মঞ্জীর”- বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের গলায় মহালয়ার এই শ্লোকপাঠ প্রতিটি বাঙালির মনে এক অদ্ভুত ইমোশনের জন্ম দেয়; কারণ- ‘মা আসছেন’। বারোমাসে তেরোপার্বণ পালন করা বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দূর্গাপুজো। শরতের পেঁজা তুলো মেঘ, মাঠে-মাঠে কাশফুলের সমাহার, ঝলমলে রোদ, বাঁশের কাঠামোয় মাটির প্রলেপ- সব মিলিয়ে এক অন্যরকম সাজে সেজে ওঠে প্রকৃতি।  কৈলাস থেকে উমার ঘরে ফেরার এই চারদিন ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে প্রতিটি বাঙালির কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এই উৎসবের জন্য বাঙালির প্রস্তুতি, আবেগ, উন্মাদনা এক অন্য মাত্রা নেয়। শুধু আবেগ নয়, আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রেও এই মহোৎসবের ভূমিকা কম নয়। বহু মানুষের সারাবছরের রুজি-রোজগার অনেকাংশেই এই চারটি দিনের উপ্র নির্ভর করে।  এই বিশেষ পুজোয় ধর্মের মতভেদ ভুলে বাঙালি মেতে ওঠে নিখাদ আনন্দে; যা এই উৎসবকে নির্দিষ্ট জাতিধর্মের গণ্ডি ভেদ করে বৃহত্তর মানবতার উৎসবে পরিণত করেছে। আর এই কারণেই ২০২১ সালের ১৫ই ডিসেম্বর UNESCO, বাঙালির এই দূর্গাপুজোকে “ Intangible Cultural Heritage of Humanity ” সম্মানে ভূষিত করেছে। যা নিঃসন্দেহে ...